রাঙ্গামাটি জেলাঃ বাংলাদেশের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলের চট্টগ্রাম বিভাগের একটি প্রশাসনিক অঞ্চল। বেতবুনিয়া ভূ-উপগ্রহ কেন্দ্র এখানে অবস্থিত।
নৈসর্গিক সৌন্দর্য্যের লীলাভূমি রাঙ্গামাটি পার্বত্য জেলা ২২০- ২৭ ও ২৩০- ৪৪ উত্তর অক্ষাংশ এবং ৯১০- ৫৬ ও ৯২০- ৩৩
পূর্ব দ্রাঘিমাংশের মধ্যে অবস্থিত। রাঙ্গামাটির উত্তরে ভারতের ত্রিপুরা,
মিজোরাম, দক্ষিণে বান্দরবান, পূর্বে মিজোরাম ও পশ্চিমে চট্টগ্রাম ও
খাগড়াছড়ি। এ জেলা আয়তনের দিক থেকে দেশের সর্ববৃহৎ জেলা। দেশের এক মাত্র
রিক্সা বিহীন শহর, হ্রদ পরিবেষ্টিত পর্যটন শহর এলাকা। এ জেলায় চাকমা,
মারমা, তঞ্চঙ্গ্যা, ত্রিপুরা, মুরং, বোম, খুমি, খেয়াং, চাক্, পাংখোয়া,
লুসাই, সুজেসাওতাল, রাখাইন সর্বোপরি বাঙ্গালীসহ ১৪টি জনগোষ্ঠি বসবাস করে।রাঙ্গামাটি, খাগড়াছড়ি ও বান্দরবান- এই তিন পার্বত্য অঞ্চলকে নিয়ে পার্বত্য চট্টগ্রাম জেলা সৃষ্টির পূর্বের নাম ছিল কার্পাস মহল। পার্বত্য চট্টগ্রাম জেলা থেকে ১৯৮১ সালে বান্দরবান এবং ১৯৮৩ সালে খাগড়াছড়ি পৃথক জেলা সৃষ্টি করা হলে পার্বত্য চট্টগ্রাম জেলার মূল অংশ রাঙ্গামাটি পার্বত্য জেলা হিসাবে আত্মপ্রকাশ করে। প্রথাগত রাজস্ব আদায় ব্যবস্থায় রাঙ্গামাটি পার্বত্য জেলায় রয়েছে চাকমা সার্কে চাকমা সার্কেল চীফ।
কাপ্তাই হ্রদঃ বাংলাদেশের পার্বত্য চট্টগ্রাম অঞ্চলের রাঙামাটি জেলার একটি কৃত্রিম হ্রদ। কর্ণফুলি পানি বিদ্যুৎ কেন্দ্রের জন্য ১৯৫৬ সালে কর্ণফুলি নদীর উপর কাপ্তাই বাঁধ নির্মাণ করা হলে রাঙামাটি জেলার ৫৪ হাজার একর কৃষি জমি ডুবে যায় এবং এ হ্রদের সৃষ্টি হয় ।
রাজবন বিহার বাংলাদেশে বৌদ্ধ সম্প্রদায়ের বৃহত্তম বিহার রাঙামাটি শহরের অদূরেই অবস্থিত। ১৯৭৭ সালে বনভান্তে লংদু এলাকা থেকে স্থায়ীভাবে বসবাসের জন্য রাঙামাটি আসেন। বনভান্ত এবং তাঁর শিষ্যদের বসবাসের জন্য ভক্তকূল এই বিহারটি নির্মান করে দেন। চাকমা রাজা দেবাশিষ রায়ের তত্ত্বাবধানে রাজবন বিহার রক্ষণাবেক্ষনের পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠিত হয়।[১] প্রতিবছর পূর্ণিমা তিথিতে রাজবন বিহারে বৌদ্ধ ভিক্ষুদের কঠিন চীবর দান অনুষ্ঠান[২] অনুষ্ঠিত হয়। রাজবন বিহার বাংলাদেশের অন্যতম পর্যটন স্থল।
অবস্থানঃ
রাঙামাটি শহরের প্রাণকেন্দ্রে বিহারটি অবস্থিত হলেও শহরের যান্ত্রিক কোলাহল এখানে অনুপস্থিত। কাকচক্ষু জলে ঘেরা কাপ্তাই হ্রদ আর সবুজ বনানীর ছায়ায় অবস্থিত রাজবন বিহার। রাঙামাটির রিজার্ভ বাজার লঞ্চ ঘাট থেকে জলপথে এবং স্টেডিয়ামের পাশ্ববর্তী সড়ক পথে পাঁচ মিনিটেই বিহারে পৌঁছানো যায়। পর্যটকদের বিহার চত্ত্বরে টুপি মাথায় প্রবেশ নিষেধ।
দর্শনীয় স্থান
নাম | কিভাবে যাওয়া যায় | অবস্থান |
---|---|---|
কাপ্তাই পানি বিদ্যুৎ কেন্দ্রের স্পিলওয়ে | চট্টগ্রাম বদ্দারহাট হতে বাস যোগে কাপ্তাই যেতে হবে। কাপ্তাই বিপিডিবি রিসিভসন গেইট হতে অনুমতি নিয়ে স্পিলওয়ে দেখতে যেতে হবে। | কাপ্তাই |
কর্ণফুলী হ্রদ |
নৌ-ভ্রমণের জন্য রিজার্ভ বাজার, তবলছড়ি ও পর্যটন ঘাটে ভাড়ায় স্পীড বোট ও নৌযান পাওয়া যায়। যার ভাড়ার পরিমাণ ঘন্টা প্রতি স্পীড বোট ঘন্টায় ১২০০-১৫০০/- এবং দেশীয় নৌযান ৫০০-৮০০/- টাকা। | কাপ্তাই উপজেলা |
পর্যটন মোটেল ও ঝুলন্ত সেতু |
রাঙ্গামাটি শহরের তবলছড়ি হয়ে সড়ক পথে সরাসরি ‘পর্যটন কমপ্লেক্সে’ যাওয়া যায়। এখানে গাড়ি পার্কিং-য়ের সুব্যবস্থা রয়েছে। যারা ঢাকা বা চট্টগ্রাম থেকে সার্ভিস বাসে করে আসবেন তাদের তবলছড়িতে নেমে অটোরিক্সাযোগে রিজার্ভ করে (ভাড়ার পরিমাণ আনুমানিক ৮০-১০০/-) যেতে হবে। | তবলছরী ডিয়ার পার্ক, তবলছড়ি, রাঙ্গামাটি। |
সুবলং ঝর্না |
রাঙ্গামাটির রিজার্ভ বাজার, পর্যটন ঘাট ও রাংগামাটি শহরের বিভিন্ন স্থান থেকে স্পীড বোট ও নৌ-যানে করে সহজেই সুবলং যাওয়া যায়। যার ভাড়ার পরিমাণ ঘন্টা প্রতি স্পীড বোট ঘন্টায় ১২০০-১৫০০/- এবং দেশীয় নৌযান ৫০০-৮০০/- টাকা। |
শুভলং, বরকল উপজেলা। |
উপজাতীয় যাদুঘর | যাদুঘরটি সকলের জন্য উম্মুক্ত। | রাঙ্গামাটি সদর |
কাপ্তাই জাতীয় উদ্যান |
যাতায়াত ব্যবস্থাঃ-রাঙ্গামাটি থেকে জল ও স্থল উভয় পথেই কাপ্তাই যাওয়া যায় (সময় লাগে ১ থেকে ২ ঘন্টা) বাস, মাইক্রো, অটোরিক্মা, ইঞ্চিনচালিত বোটযোগে যাওয়া যায়। চট্টগ্রাম বহদ্দারহাট হতেও বাস/মাইক্রো বাসযোগে কাপ্তাই যাওয়া যায়। কাপ্তাই নতুন বাজার যাওয়ার আগে কাপ্তাই জাতীয় উদ্যান গেটে নামতে হবে। |
কাপ্তাই উপজেলা |
পেদা টিং টিং |
রাঙ্গামাটির রিজার্ভ বাজার, পর্যটন ঘাট ও রাংগামাটি বিভিন্ন স্থান থেকে স্পীড বোট ও নৌ-যানে করে সহজেই যাওয়া যায়। |
কাপ্তাই হ্রদ |
টুকটুক ইকো ভিলেজ | রাঙামাটি শহর থেকে টুক টুক ইকো ভিলেজে যাওয়ার জন্য শহরের রিজার্ভ বাজারের শহীদ মিনার এলাকা থেকে রয়েছে নিজস্ব বোটের ব্যবস্থা। জনপ্রতি ভাড়া ২০ টাকা। | জেলা সদরের বালুখালী ইউনিয়নের কিল্ল্যামুড়া এলাকা |
যমচুক |
রাংগামাটি জেলা সদর থেকে দেশীয় ইঞ্জিন বোটে খারিক্ষ্যং, ত্রিপুরাছড়া এবং মাচ্চ্যাপাড়া হয়ে প্রায় ৪ ঘন্টা পায়ে হেটে যমচুক এলাকা যাওয়া যায়। যমচুগ এলাকাটি থেকে পুরো বন্দুক ভাংগা এলাকায় অবলোকন করা যায়। |
বন্দুক ভাংগা ইউনিয়ন |
শ্রদ্ধেয় বনভান্তের জন্ম স্থান মোরঘোনায় স্মৃতি স্তম্ভ ও স্মৃতি মন্দির(নির্মাণাধীণ)। | রাঙ্গামাটি শহর থেকে রাঙ্গামাটি-আসামবস্তী -কাপ্তাই সড়কে বড়াদম পর্যন্ত যে কোন যানবাহনে যাওয়া যায়। | রাঙ্গামাট সদর উপজেলাধীন ২ নং মগবান ইউনিয়নের বড়াদম নামক জায়গায় অবস্থিত। |
পুলিশ স্পেশাল ট্রেনিং স্কুল | চট্রগ্রাম রাঙ্গামাটি মহাসড়ক ঘেষে ১নং বেতবুনিয়া মডেল ইউনিয়নে পাহাড়ীকা সিনেমা হলের ১০০ গজ সামনে যানবাহন থেকে নামা মাত্রই পুলিশ স্পেশাল ট্রেনিং স্কুলে যাওয়া যাবে। | ১নং বেতবুনিয়া মডেল ইউনিয়ন পরিষদ, কাউখালী, রাঙ্গামাটি পার্বত্য জেলা। |
রাঙ্গামাটি ফুড প্রোডাক্টস | ১নং বেতবুনিয়া মডেল ইউনিয়ন পরিষদের ৩নং ওয়ার্ড ডাকবাংলো, চট্টগ্রাম রাঙ্গামাটি মহাসড়কের পাশ ঘেষে রাঙ্গামাটি ফুড প্রোডাক্টস অবস্থিত। গাড়ী থেকে নেমেই মাত্র ১০ গজ সামনে। ইচ্ছে করলে ঘুরে আসতে পারবেন। | ১নং বেতবুনিয়া মডেল ইউনিয়ন পরিষদের ৩নং ওয়ার্ড ডাকবাংলো, চট্টগ্রাম রাঙ্গামাটি মহাসড়কের পাশে। |
রাইংখ্যং পুকুর | যাতায়াত ব্যবস্থাঃ-ঢাকা থেকে শ্যামলী, মডার্ণ ও এস.আলম বাসে করে কাপ্তাই এসে কাপ্তাই জেটিঘাটস্থ লঞ্চঘাট থেকে ইঞ্জিনবোটে করে বিলাইছড়ি আসবেন। বন্দরনগরী চট্টগ্রাম থেকে ৩/৪ ঘন্টার মধ্যে বিলাইছড়ি আসা যায়। কেউ চট্টগ্রাম থেকে বিলাইছড়ি আসলে বহদ্দারহাট বাস টার্মিনাল থেকে প্রথমত কাপ্তাই জেটিঘাটে আসবেন। প্রতিদিন সাড়ে ৭ টায় রাঙ্গামাটির তবলছড়ি ঘাট থেকে ইঞ্চিনবোট যাত্রী নিয়ে সকাল ১০ টার মধ্যে বিলাইছড়ি পৌছেঁ। ওই বোটটি আবার বিলাইছড়ি থেকে দুপুর ২ টার মধ্যে রাঙ্গামাটির উদ্দেশ্যে ছাড়ে। এটি বিলাইছড়ি উপজেলার অন্তর্গত হলেও বিলাইছড়ি-ফারুয়া হয়ে এখানে যোগাযোগ করা অত্যন্ত কষ্টকর। কেউ চাইলেও পায়ে হাঁটা ছাড়া বিকল্প নেই। বিলাইছড়ি থেকে বড়থলি যেতে প্রায় ৭ দিন সময় লাগে। তাই এখানকার লোকজন বান্দরবান জেলার রুমা উপজেলা দিয়ে এখানে আসা-যাওয়া করে। | বড়থলি ৯নং ওয়ার্ড, ফারুয়া ইউপি, বিলাইছড়ি উপজেলা, রাঙ্গামাটি পার্বত্য জেলা। |
নির্বানপুর বন ভাবনা কেন্দ্র | রাঙ্গামাটি-খাগড়াছড়ি রোড এর পশ্চিম পাশে কুতুকছড়ি নামক স্থানে প্রতিষ্ঠাতা হয়। রাঙ্গামাটি সদর হতে কুতুকছড়ি ১৫ কিলোমিটার। উক্ত ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানে নানাবিধ ধর্মীয় অনুষ্ঠানসহ প্রতিবছর দানোত্তম কঠিন চিবরদান উদযাপন করা হয়। এতে কয়েক হাজার পূন্যার্থী সমাগম হয়। বন ভাবনা কেন্দ্রে সড়ক পথে গাড়ী যোগে সরাসরি যাওয়া যায়। | কুতুকছড়ি. সদর, রাংগামাটি। |
বীরশ্রেষ্ঠ ল্যান্সেনায়েক মুন্সী আব্দুর রউফ স্মৃতি ভাস্কর্য | রাংগামাটি চট্টগ্রাম সড়ক সংলগ্ন সাপছড়ি নামক স্থানে অবস্থিত। সদর উপজেলা থেকে আটো রিক্সা এবং চট্টগ্রাম গামী বিভিন্ন যানের মাধ্যমে উক্ত স্থানে যাওয়া যায়।এখানে বিভিন্ন পর্যটক শীত কালীন সমযে ভীড় জমায়। | সাপছড়ি, সদর, রাংগামাটি। |
রাজবন বিহার | যাতায়াত ব্যবস্থাঃ-টিটিসি রোড দিয়ে কিংবা রাঙ্গামাটি জিমনেসিয়াম এর পাশের রাস্তা দিয়ে অটোরিক্মা কিংবা প্রাইভেট গাড়ি কিংবা অন্য কোন মটরযানে রাজবন বিহারে যাওয়া যায়। নৌপথে বিভিন্ন বোটযোগেও এখানে যাওয়া যায়। | রাঙ্গামাটি সদর, রাঙ্গামাটি পাবর্ত্য জেলা। |
ঐতিহ্যবাহী চাকমা রাজার রাজবাড়ি | যাতায়াত ব্যবস্থাঃ-অটোরিক্মা কিংবা প্রাইভেট গাড়িযোগে কে.কে.রায় সড়ক হয়ে হ্রদের এই পাশে যেতে হবে। অতঃপর নৌকাযোগে হ্রদ পার হয়ে রাজবাড়িতে যাওয়া যাবে। কাপ্তাই হ্রদের মাধ্যমে নৌপথেও এ স্থানে আসা যায়। | রাঙ্গামাটি সদর, রাঙ্গামাটি পাবর্ত্য জেলা। |
উপজাতীয় টেক্মটাইল মার্কেট | যাতায়াত ব্যবস্থাঃ-শহরের যে কোন স্থান থেকে অত সহজেই এখানে যাওয়া যায়। অটোরিক্মা বা প্রাইভেট গাড়ি ইত্যাদি যাতায়াত মাধ্য হিসেবে ব্যবহৃত হতে পারে। দুরত্ব অনুযায়ী ভাড়া পড়বে। | তবলছড়ি, রাঙ্গামাটি সদর, রাঙ্গামাটি পার্বত্য জেলা। |
রাঙ্গামাটি ডিসি বাংলো | শহরের যে কোন জায়গা হতে অটোরিক্মা বা প্রাইভেট গাড়ি বা নৌপথে রাঙ্গামাটি ডিসি বাংলোতে যাওয়া যাবে। | রাঙ্গামাটি সদর, রাঙ্গামাটি পাবর্ত্য জেলা। |
ফুরমোন পাহাড় | শহর থেকে অটোরিক্মা কিংবা অন্য কোন মটরগাড়িযোগে পাহাড়ের পাদস্থলে যাওয়া যাবে। পরে হেঁটে পাহাড়ে উঠতে হবে। | রাঙ্গামাটি সদর, রাঙ্গামাটি পাবর্ত্য জেলা। |
রাঙ্গামাটি-কাপ্তাই সংযোগ সড়ক | রাঙ্গামাটি থেকে কাপ্তাই যাওয়ার নতুন সড়ক এটি। অটোরিক্মা/মাইক্রো দিয়ে যাওয়ার সময় ই সড়কের চারপাশের দৃশ্য উপভোগ করা য়ায়। এছাড়া চট্টগ্রাম থেকে নিজস্ব বা ভাড়া গাড়িতে করে এই সড়ক দিয়ে রাঙ্গামাটি আসা যায়। | রাঙ্গামাটি ও কাপ্তাই এর মাঝে |
কর্ণফুলী পেপার মিলস্ লিমিটেড | যাতায়াত ব্যবস্থাঃ-রাঙ্গামাটি থেকে জল ও স্থল উভয় পথেই কাপ্তাই যাওয়া যায় (সময় লাগে ১ থেকে ২ ঘন্টা)। বাস, মাইক্রো, অটোরিক্মা, ইঞ্জিনচালিত বোটযোগে যাওয়া যায়। চট্টগ্রাম বহদ্দারহাট হতেও বাস/মাইক্রোযোগে কাপ্তাই/চন্দ্রঘোনা যাওয়া যায়। এর চন্দ্রঘোনা পেপার মিল ১নং গেটে যেতে হবে। | চন্দ্রঘোনা, কাপ্তাই, রাঙ্গামাটি পার্বত্য জেলা। |
কর্ণফুলি পানি বিদ্যুৎ কেন্দ্র | যাতায়াত ব্যবস্থাঃ-রাঙ্গামাটি থেকে জল ও স্থল উভয় পথেই কাপ্তাই যাওয়া যায় (সময় লাগে ১ থেকে ২ ঘন্টা)। বাস, মাইক্রো, অটোরিক্মা, ইঞ্জিনচালিত বোটযোগে যাওয়া যায়। চট্টগ্রাম বহদ্দারহাট হতেও বাস/মাইক্রোযোগে কাপ্তাই/চন্দ্রঘোনা যাওয়া যায়। কাপ্তাই রিপিডিবি রিসিপশন গেইট হতে অনুমতি নিয়ে স্পীওয়ে দেখতে যেতে হবে। | চন্দ্রঘোনা, কাপ্তাই, রাঙ্গামাটি পার্বত্য জেলা। |
নৌ বাহিনীর পিকনিক স্পট | যাতায়াত ব্যবস্থাঃ-রাঙ্গামাটি থেকে জল ও স্থল উভয় পথেই কাপ্তাই যাওয়া যায় (সময় লাগে ১ থেকে ২ ঘন্টা)। বাস, মাইক্রো, অটোরিক্মা, ইঞ্জিনচালিত বোটযোগে যাওয়া যায়। চট্টগ্রাম বহদ্দারহাট হতেও বাস বা অটোরিক্মা বা অন্য কোন পরিবহনযোগে কাপ্তাই নৌ বাহিনীর বা নৌ জা শহীদ মোয়াজ্জেম পিকনিক স্পটে যাওয়া যায়। | কাপ্তাই, রাঙ্গামাটি পার্বত্য জেলা। |
চিৎমরম বৌদ্ধ বিহার | যাতায়াত ব্যবস্থাঃ-রাঙ্গামাটি থেকে জল ও স্থল উভয় পথেই কাপ্তাই যাওয়া যায় (সময় লাগে ১ থেকে ২ ঘন্টা)। বাস, মাইক্রো, অটোরিক্মা, ইঞ্জিনচালিত বোটযোগে যাওয়া যায়। চট্টগ্রাম বহদ্দারহাট বাস টার্মিনাল হতে বাস অথবা চট্টগ্রামস্থ কাপ্তাই রাস্তার মাথা হতে সিএনজিযোগে কাপ্তাই চিৎমরম কিয়াং ঘাটে নামতে হবে। কিয়াংঘাট নেমে নৌকাযোগে কর্ণফুলি নদী পার হয়ে কোয়ার্টার কি.মি. গেলেই চিৎমরম বৌদ্ধ বিহার চোখে পড়বে। | কাপ্তাই, রাঙ্গামাটি পার্বত্য জেলা। |
বনশ্রী পর্যটন কমপ্লেক্ম | যাতায়াত ব্যবস্থাঃ-রাঙ্গামাটি থেকে জল ও স্থল উভয় পথেই কাপ্তাই যাওয়া যায় (সময় লাগে ১ থেকে ২ ঘন্টা)। বাস, মাইক্রো, অটোরিক্মা, ইঞ্জিনচালিত বোটযোগে যাওয়া যায়। চট্টগ্রাম বহদ্দারহাট হতেও বাসযোগে যাওয়া যায়। কাপ্তাই যাওয়ার আঘে বড়ইছড়ি পার হয়ে ওয়াগ্গাছড়া বনশ্রী পর্যটন কমপ্লেক্মে নামতে হবে। | বড়ইছড়ি, কাপ্তাই, রাঙ্গামাটি পার্বত্য জেলা। |
রাজস্থলী ঝুলন্ত সেতু | যাতায়াত ব্যবস্থাঃ-রাঙ্গামাটি ও চট্টগ্রাম হতে বাস/মাইক্রোযোগে রাজস্থলী যাওয়া যাবে। রাজস্থলী সদরে এই সেতুর অবস্থান। | নারামূখ মারমা পাড়া, রাজস্থলী, রাঙ্গামাটি পার্বত্য জেলা। |
বীরশ্রেষ্ঠ মুন্সী আব্দুর রউফ এর সমাধিস্থল | রাঙ্গামাটি ও নানিয়ারচর হতে লঞ্চযোগে সরাসরি যাতায়াত করা যায়। নানিয়ারচরের বুড়িঘাটে এই সমাধিস্থল অবস্থিত। সময় লাগবে ১/২ ঘন্টা। | বুড়িঘাট, নানিয়ারচর, রাঙ্গামাটি পার্বত্য জেলা। |
ওয়াগ্গা চা এস্টেট | যাতায়াত ব্যবস্থাঃ-রাঙ্গামাটি থেকে জল ও স্থল উভয় পথেই কাপ্তাই যাওয়া যায় (সময় লাগে ১ থেকে ২ ঘন্টা) বাস/মাইক্রো/অটোরিক্মা/ইঞ্জিনচালিত বোটযোগে যাওয়া যায়। চট্টগ্রাম বহদ্দারহাট হতেও বাসযোগে কাপ্তাই যাওয়া যায়। কাপ্তাই উপজেলার বড়ইছড়ি নামক স্থানে নামতে হবে। এখানে নেমে ওয়াগ্গাছড়া চা এস্টেট এর নৌকাযোগে কর্ণফুলি নদী পার হয়ে ওয়োগ্গাছড়া চা বাগান যেতে হবে। | ওয়াগ্গাছড়া, কাপ্তাই, রাঙ্গামাটি পার্বত্য জেলা। |
সাজেক ভ্যালী | যাতায়াত ব্যবস্থাঃ-রাঙ্গামাটি থেকে নৌপথে লঞ্চযোগে অথবা সড়কপথে বাঘাইছড়ি যাওয়া যায়। রিজার্ভ বাজার লঞ্চঘাট থেকে প্রতিদিন সকাল ৭.৩০ থেকে ১০.৩০ ঘটিকার মধ্যে লঞ্চ ছাড়ে। ভাড়া জনপ্রতি ১৪০-২০০ টাকা। সময় লাগে ৫-৬ ঘন্টা। বাস টার্মিনাল থেকে সকাল ৭.৩০ থেকে ৮.৩০ ঘটিকার মধ্যে বাস ছাড়ে, ভাড়া জনপ্রতি ২০০ টাকা। সময় লাগে ৬-৭ ঘন্টা। এছাড়াও চট্টগ্রাম থেকে সরাসরি বাঘাইছড়ি যাওয়া যায় অথবা খাগড়াছড়ি হয়েও যাওয়া সম্ভব। ঢাকা থেকেও সরাসরি বাঘাইছড়ি যাওয়া যায়। বাঘাইছড়ি থেকে জীপ (চাদেঁর গাড়ি) অথবা মোটর সাইকেলে সাজেক ভ্যালীতে পৌঁছানো যায়। ভাড়া জনপ্রতি ৩০০/-টাকা। | সাজেক, বাঘাইছড়ি, রাঙ্গামাটি পার্বত্য জেলা। |
আর্যপুর ধর্মোজ্জল বনবিহার | যাতায়াত ব্যবস্থাঃ-রাঙ্গামাটি থেকে নৌপথে লঞ্চযোগে অথবা সড়কপথে বাঘাইছড়ি যাওয়া যায়। রিজার্ভ বাজার লঞ্চঘাট থেকে প্রতিদিন সকাল ৭.৩০ থেকে ১০.৩০ ঘটিকার মধ্যে লঞ্চ ছাড়ে। ভাড়া জনপ্রতি ১৪০-২০০ টাকা। সময় লাগে ৫-৬ ঘন্টা। বাস টার্মিনাল থেকে সকাল ৭.৩০ থেকে ৮.৩০ ঘটিকার মধ্যে বাস ছাড়ে, ভাড়া জনপ্রতি ২০০ টাকা। সময় লাগে ৬-৭ ঘন্টা। এছাড়াও চট্টগ্রাম থেকে সরাসরি বাঘাইছড়ি যাওয়া যায় অথবা খাগড়াছড়ি হয়েও যাওয়া সম্ভব। ঢাকা থেকেও সরাসরি বাঘাইছড়ি যাওয়া যায়। বাঘাইছড়ি থেকে মোটর সাইকেল অথবা সিএনজি করে এই বনবিহারে পৌঁছানো যায়। | আর্যপুর, বাঘাইছড়ি, রাঙ্গামাটি পার্বত্য জেলা। |
ন-কাবা ছড়া ঝর্ণা | যাতায়াত ব্যবস্থাঃ-ঢাকা থেকে শ্যামলী, মডার্ণ ও এস আলম বাসে করে কাপ্তাই এসে কাপ্তাই জেটিঘাটস্থ লঞ্চঘাট থেকে ইঞ্জিনবোটে করে বিলাইছড়ি আসবেন। বন্দরনগরী চট্টগ্রাম থেকে ৩/৪ ঘন্টার মধ্যে বিলাইছড়ি আসা যায়। কেউ চট্টগ্রাম থেকে বিলাইছড়ি আসলে বহদ্দারহাট বাস টার্মিনাল থেকে প্রথমত কাপ্তাই জেটিঘাটে আসবেন। প্রতিদিন সাড়ে ৭ টায় রাঙ্গামাটির তবলছড়ি ঘাট থেকে ইঞ্জিনবোট যাত্রী নিয়ে সকাল ১০টার মধ্যে বিলাইছড়ি পৌছেঁ। ওই বোটটি আবার বিলাইছড়ি থেকে দুপুর ২টার মধ্যে রাঙ্গামাটির উদ্দেশ্যে ছাড়ে। বিলাইছড়ি সদরস্থ লঞ্চঘাট নতুবা নলছড়ি নামক স্থান থেকে ইঞ্জিনবোটে করে বিলাইছড়ি ডেবারা মাথায় এসে ওখান থেকে ন-কাবা ছড়া ঝর্ণায় যেতে হবে। | ন-কাবা ছড়া, বিলাইছড়ি, রাঙ্গামাটি পার্বত্য জেলা। |
ডলুছড়ি জেতবন বিহার | যাতায়াত ব্যবস্থাঃ-রাঙ্গামাটি থেকে নৌপথে লঞ্চযোগে লংগদু যাওয়া যায়। রিজার্ভ বাজার লঞ্চঘাট থেকে প্রতিদিন সকাল ৭.৩০ থেকে ১০.৩০ ঘটিকার মধ্যে লঞ্চ ছাড়ে। ভাড়া জনপ্রতি ৯০-১৫০ টাকা। সময় লাগে ৩ থেকে ৪ ঘন্টা। লংগদু সদর হতে মোটর সাইকেল যোগে এই বিহারে পৌঁছানো যায়। ভাড়া জনপ্রতি ১০০ টাকা। | জেতবন, লংগদু, রাঙ্গামাটি পার্বত্য জেলা। |
বেতবুনিয়া ভূ-উপগ্রহ কেন্দ্র | যাতায়াত ব্যবস্থাঃ-চট্টগ্রাম থেকে রাঙ্গামাটির বাসযোগে বেতবুনিয়া যাওয়া যায়। রাঙ্গামাটি থেকে বাসে অথবা সিএনজি করে বেতবুনিয়ায় পৌঁছানো যায়। | কাউখালী, রাঙ্গামাটি পার্বত্য জেলা। |
কাট্টলী বিল | যাতায়াত ব্যবস্থাঃ-রাঙ্গামাটি থেকে নৌপথে লংগদু যাওয়ার পথে কাট্টলরি বিল পাওয়া যায়। রিজার্ভ বাজার লঞ্চঘাট থেকে প্রতিদিন সকাল ৭.৩০ থেকে ১০.৩০ ঘটিকার মধ্যে লঞ্চ ছাড়ে। ভাড়া জনপ্রতি ৯০-১৫০ টাকা। সময় লাগে ৩-৪ ঘন্টা। লংগদু সদর হতেও নৌকাযোগে কাট্টলীর বিলে পৌঁছানো যায়। | কাট্টলী বিল, লংগদু, রাঙ্গামাটি পার্বত্য জেলা। |
তিনটিলা বনবিহার | যাতায়াত ব্যবস্থাঃ-রাঙ্গামাটি থেকে নৌপথে লঞ্চযোগে লংগদু যাওয়া যায়। রিজার্ভ বাজার লঞ্চঘাট থেকে প্রতিদিন সকাল ৭.৩০ থেকে ১০.৩০ ঘটিকার মধ্যে লঞ্চ ছাড়ে। ভাড়া জনপ্রতি ৯০-১৫০ টাকা। সময় লাগে ৩-৪ ঘন্টা। লংগদু সদর হতে মোটর সাইকেলযোগে অথবা পায়ে হেঁটে এই বিহারে পৌঁছানো যায়। | লংগদু, রাঙ্গামাটি পার্বত্য জেলা। |
রাঙ্গামাটি-কাপ্তাই সংযোগ সেতু | রাঙ্গামাটি থেকে তবলছড়ির আসামবস্তি হয়ে এই সেতুতে যাওয়া যায়। | রাঙ্গামাটি সদর, রাঙ্গামাটি পার্বত্য জেলা। |
Online Graphic Design Service All Over The World | clipping path
ReplyDeleteclipping path service | Online Photo Editing Service